অপহরণকারী চক্রের মূলহোতাসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার রাজধানীর উত্তরা বিভাগের দক্ষিনখান থানা এবং নোয়াখালীর দুর্গম হাতিয়া দ্বীপে অভিযান পরিচালনা করে এ গ্রেফতার করা হয়। এসময় বস্তাবন্দী একটি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম এসব তথ্য জানান। তিনি জানান, এই চক্রটি ফেসবুকে নানান কৌশলে সমকামিতার প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ, এরপর সর্বস্ব ছিনিয়ে নিত। ২৩ ডিসেম্বর আমিরকে কোকের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অজ্ঞান করেন সমকামী তারেক। এরপর তাকে অপহরণ করে মাওনার একটি মেসে রাখা হয়। ভিকটিমের পরিবারের কাছে ১০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তারেক। মুক্তিপণ না পেয়ে ২৫ বছর বয়সী আমিরকে খুন করে সেফটি ট্যাংকে লুকিয়ে রাখে লাশ।