সাধারন মানুষকে স্বস্তিতে রেখেই আগামী বাজেটে ভূমি কর বাড়ানোর ইঙ্গিত দিলেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। রাজধানীর একটি হোটেলে সিপিডি আয়োজিত ভূমি কর ব্যবস্থাপনা নিয়ে এক সেমিনারে এমন ইঙ্গিত দেন তিনি। ভূমিমন্ত্রী বলেন, কর আদায়ের পরিধি বাড়াতে বিভিন্ন উৎসের দিকে নজর দিচ্ছে সরকার। আর বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, করের কাঠামোগত দুর্বলতা ও কর ফাঁকির কারণে সরকার রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে। পাশাপাশি বাড়ছে ধনী-গরিবের বৈষম্য।
চলমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে দেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়াতে সম্পদ করের সম্ভাবনা ও সুযোগ নিয়ে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ- সিপিডি। বাজেট ঘাটতি কমাতে কর-জিডিপির অনুপাত আরও বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করছে সিপিডি। এক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ কর আদায়ের নতুন খাত খুজে বের করার তাগিদ দেয় তারা। সম্পদ করের কাঠামোগত দুর্বলতা ও কর ফাঁকির কারণে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। পাশাপাশি ধনী-গরিবের বৈষম্য বাড়ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থিতিশীল অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য আগামী বাজেটে ভূমি কর বাড়ানোর ইঙ্গিত দেন ভূমিমন্ত্রী। এছাড়া ভুমি ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা ফেরাতে সংসদ অধিবেশনে ভুমি কর আইন উপস্থাপন করা হবে বলেও জানান সাইফুজ্জামান চৌধুরী।