একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখা চ্যালেঞ্জিং বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. এ কে আব্দুল মোমেন। তারপরও দুই দেশের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখা হচ্ছে বলে দাবি তার। মঙ্গলবার সকালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত নির্ধারিত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিন গ্যাংয়ের সঙ্গে রোহিঙ্গা সংকট, বিনিয়োগ ও বাণিজ্য নিয়ে কথা হয়েছে। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আশাবাদী চীন। সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের বাংলাদেশের রাজনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে মন্তব্য প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কূটনৈতিক দূরদর্শিতার কারণে বাংলাদেশ যে আন্তর্জাতিক বিশ্বের নজর কেড়েছে, সে কারণেই তাদের কাছে এদেশ এতোটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উটেছে। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তা করেছে চীন। তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন গ্যাং।