অর্থনৈতিক সংকটে থাকা পাকিস্তানে আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতি। কমেছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ। এছাড়া দেশটিতে চলছে জ্বালানির সংকট। আর এ জ্বালানি সংকটের বিরূপ প্রভাব পড়েছে তাদের অর্থনীতির ওপর।
রাজনীতি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম জিওপলিটিক জানিয়েছে, সংকট চলায় বর্তমানে টেক্সটাইল কারখানায় রেশনিং ব্যবস্থায় গ্যাস দিচ্ছে দেশটির সরকার। এতে করে তাদের প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে। এখন এসব সমস্যা থেকে বাঁচতে গ্যাস ও জ্বালানির বিকল্প উৎস খুঁজছে পাকিস্তান। তবে তাদের এসব চেষ্টা খুব বেশি ফলপ্রসু হচ্ছে না। পাকিস্তানের জ্বালানিমন্ত্রীসহ একটি প্রতিনিধি দল গত নভেম্বরে কাজাখস্তানের জ্বালানিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কাজাখস্তানের জাতীয় গ্যাস পাইপ লাইনের সঙ্গে যেন প্রস্তাবিত তুর্কমেনিস্তান-আফগানিস্তান-পাকিস্তান-ভারত গ্যাস পাইপলাইন যুক্ত করা হয়। কিন্তু পাকিস্তানের এ প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয় দেশটি। এদিকে পাকিস্তানের নিজস্ব গ্যাসের যে মজুদ আছে সেটি দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।