একাত্তরে নয় দুহাজার একুশ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্য বৃদ্ধি পেয়েছে আশঙ্কাজনক হারে! এ’বছর মার্চে যাচাই বাঁছাই শেষে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানদের অনেকেই বয়সের ভারে ন্যুজ। অনেকেই চলে গেছেন না ফেরার দেশে। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও থেমে নেই দেশ বিরোধীদের চক্রান্ত, এবার এই রাজাকারদের মূল লক্ষ্য অ-মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা। “সত্যের সূর্যদয়” নামক একটি সামাজিক সংগঠন দেশব্যাপী ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা সংগ্রহ করে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা: কেইস ১. নাম: নূরুল হক হাওলাদার, পিতা মৃত হাতেম আলী, গ্রাম- চর আবদানী, পোস্ট- চরবাড়ীয়া, থানা-কাউনিয়া, উপজেলা-বরিশাল সদর, জেলা-বরিশাল। হঠাৎই ইনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন বিগত তিন চার বছর যাবৎ হলো। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলায় এই ধরনের ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের কোন ঠাই নাই। সুষ্ঠুভাবে কাগজপত্র যাচাই বাঁছাই, তদন্ত ও এসকল ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার নিলেই আসল সত্য উদঘাটিত হবে বলে মনে করেন দেশপ্রেমিক সাধারণ জনতা।
বেলতলা পুলঘাট জামে মসজিদের পাশেই এই সবজী বিক্রেতা “মুক্তিযোদ্ধা মঞ্জিল” নামে এক বিশাল অট্টালিকা তৈরী করেছে যা তার রোজগারের সাথে মোটেই সামঞ্জস্য পূর্ণ নয়। এলাকার লোকজন এ নিয়ে কানাঘুষা করছে যা স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামীলীগ সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।
মার্চে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে
0
Share.