চাল, ডাল, আটা, ময়দা, তেল, চিনি, লবন, পেঁয়াজ, বাদ যাচ্ছে না কিছুই। সবকিছুর দামই বাড়ছে কোন ধরণের হিসেব ছাড়া। দামের এই আগুণ হচ্ছে তীব্র থেকে তীব্রতর। অস্থিরতা এখনও চিনির বাজারে। নাভি:শ্বাস ওঠা সাধারণ মানুষের একটিই প্রশ্ন- শেষ কোথায় এর?
নিত্যপণ্যের বাজারের অস্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে নতুন অস্থিরতা চিনি নিয়ে। চলমান চিনি সংকটের মধ্যেই সরকারি কারখানায় উৎপাদিত চিনির দাম বাড়ানো হয়েছে কেজি প্রতি একবারে ১৪ টাকা। তারপরও বাজারে মিলছে না চিনি। ভোজ্য তেলের দাম ১৪ কমানোর পর আবার তা কেজি প্রতি বেড়েছে ১৫ টাকা বেড়েছে। এক সপ্তাহর ব্যবধানে বেড়েছে চাল এবং আটার দামও। ডালের মূল্য নিয়ে নিজেরাই অসন্তোষ প্রকাশ করলেন বিক্রেতারা। জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে বাজার মনিটরিং-এর অভাবকে দায়ি করছেন খুচরা ব্যবসায়িরা। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির শেষ কোথায়, সেই প্রশ্ন মানুষের মুখে।